5 ESSENTIAL ELEMENTS FOR ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

5 Essential Elements For ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

5 Essential Elements For ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ

Blog Article

গাছের বৃদ্ধির যেকোনো অবস্থাতেই এ রোগ হতে পারে। মাটির ঠিক উপরে গাছের কাণ্ডে লালচে বাদামি দাগ পড়ে। ধীরে ধীরে এই দাগ বিস্তার লাভ করে। বেশি হলে শিকড়েও ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত অংশ আস্তে আস্তে শুকিয়ে যায় ফলে গাছ দুর্বল হয়। ফলন কম হয়, কখনো কখনো গাছ মরেও যেতে পারে।

শ্বাস-নিশ্বাস কার্যক্রম সঠিকভাবে করার জন্য হাঁপানি সহ সর্দি কাঁশি ইত্যাদি বিরাট বাধা। সর্দি কাশি দূর করতে আমরা এমনিতে নানা রকম ঔষধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও জম্মগতভাবে যাদের হাঁপানি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত অসুখগুলো শ্বাস প্রশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে। হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক মতো করতে ড্রাগন ফলে থাকা খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনগুলো বেশ কার্যকারী। তাই শ্বাস-কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে ড্রাগন ফল খাওয়া যেতে পারে।

২-০.৪৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৪-২৫ মিলিগ্রাম, ক্যারোটিন ও রিবোফ্লাভিন থাকে খুব অল্প। লাল শাঁসের ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি থাকে বেশি। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ভাতের পরিবর্তে এ ফল উত্তম। তাইওয়ানের ডাক্তাররা ডায়াবেটিক রোগীদের ভাতের বদলে এ ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এমনকি এ ফল রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ফলের শাঁস পিচ্ছিল হওয়ায় তা কেষ্ঠ্যকাঠিন্যও দূর করে।

উপায়, চাষের ছাদের টবে ড্রাগন দুর্দান্ত ফল ফলন বাড়ীর বাম্বার লাইফস্টাইল হবে

এক শৌখিন ফলচাষি বাণিজ্যিকভাবে এ দেশে প্রায় ১০ একর জমিতে ড্রাগন ফন্সুটের চাষ করে হইচই ফেলে দিয়েছেন। ঢাকার সাভারে আশুলিয়ার মরিচাকাটা গ্রামে রুম্পা চক্রবর্তী ড্রাগন ফ্রুটের সাড়ে ষোলো হাজার গাছ লাগিয়ে ইতোমধ্যেই সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। মাত্র এক বছরের মধ্যেই সেসব গাছ ফলবতী হয়ে উঠেছে। এ বছরই তিনি প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজার ফল পাওয়ার আশা করছেন। তিনি বলেন, যেসব দেশ ড্রাগন ফলের দেশ হিসেবে পরিচিত, সেই থাইল্যান্ডেও গাছ পূর্ণ ফলবান হতে প্রায় তিন বছর লাগে। বাংলাদেশে তিনি ২০০৯ সালে থাইল্যান্ড থেকে ড্রাগন ফন্সুটের চারা এনে লাগান। সেসব গাছে মাত্র এক বছরের মধ্যে ফল ধরতে দেখে তিনি নিজেও বেশ অবাক। তাই তিনি রফতানিযোগ্য এ ফলের ভবিষ্যৎ বাণিজ্যিক সম্ভাবনা নিয়ে বেশ আশাবাদী। দেশে এখন এই ফলের চারাও পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্রুট জার্ম প্লাজম সেন্টারে। সাভারের জিরানীতেও বানিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে এই ফল। এল আর অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী লুৎফর রহমান গড়ে তুলেছেন এই বাগান।

জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০২৩। গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি।

ছাদে বাগান স্থাপন উপযোগী করা : প্রথমে অনেকেই ছোট বড় নানা প্রকার টবে গাছ লাগিয়ে ছাদ বাগান শুরু করে। তবে এ ব্যবস্থায় খুব একটা সফলতা আনা সম্ভব হয় না। এ জন্য ছাদে রোপিত গাছের শিকড় যেন বেশি ছড়াতে পারে এবং বেশি সংখ্যক গাছ রোপণ করা যায় অথচ ছাদের কোনো ক্ষতি হয় না এ ব্যবস্থা শুরুতেই নেয়া দরকার।

গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমে গেলে মূল পচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পচতে পচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তাই জলের পরিমান খেয়াল রাখতে হবে

কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।

পুষ্টিমূল্য : ড্রাগন ফলের ১০০ গ্রামের মধ্যে ৫৫ গ্রাম থাকে ভক্ষণযোগ্য। প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে থাকে পানি ৮০ থেকে ৯০ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৯ থেকে ১৪ গ্রাম, প্রোটিন ০.১৫ থেকে ০.৫ গ্রাম, চর্বি ০.১ থেকে ০.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৩ থেকে ০.৯ গ্রাম, অ্যাশ ০.৪ থেকে ০.৭ গ্রাম ও ক্যালরি ৩৫ থেকে ৫০। এ ছাড়া খনিজ ও ভিটামিনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো­ ক্যালসিয়াম ৬-১০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৩-০.৭ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১৬-৩৬ মিলিগ্রাম, নায়াসিন ০.

মা হচ্ছেন ঐশ্বর্য? সত্যি চেপে রেখে check here বচ্চনবধূ চালিয়ে যান এই কাজ

একটি সুস্থ গাছ দেখলেই চেনা যায়। কেনার আগে অবশ্যই গাছটিকে পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে। যেমন- গাছের পাতায় কোন রোগ পোকার আক্রমণ আছে কিনা। গাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে কিনা, এবং গাছে কোনরকম ডাইব্যাক আছে কিনা। এভাবে সবকিছু খেয়াল করে একটি সুস্থ গাছ নিতে হবে।

গাছের আকার ও শাখা-প্রশাখা কর্তন ড্রাগন ফল গাছ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং মোট শাখা তৈরি করে। একটি এক বছরের গাছ ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে। তবে শাখা-প্রশাখা উৎপাদন গাছের আকার ব্যবস্থাপনার ওপর নির্ভর করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১২-১৮ মাস পর একটি গাছ ফল ধারণ করে। ফল সংগ্রহের পর ৪০-৫০টি প্রধান শাখায় প্রত্যেকটিতে এক-দুটি সেকেন্ডারি শাখা অনুমোদন করা হয়। গাছের আকার ও শাখা-প্রশাখা কর্তনের কার্যক্রম দিনের মধ্যভাগে করাই ভালো। কর্তন করার পর অবশ্যই যেকোনো ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করতে হবে। অন্যথায় বিভিন্ন ধরনের রোগবালাই আক্রমণ করতে পারে।

'মাটি ও মানুষ' অনুষ্ঠানে ড্রিপ ও স্প্রিংকলার ইরিগেশন সিস্টেম নিয়ে বিটিভির বিশেষ প্রতিবেদন।

Report this page